আপনি এখন আছেন-
Home >>>
Random>>> বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইয়ের আদোপান্ত পর্ব -৩
বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইয়ের আদোপান্ত পর্ব -৩
by Farhana Rahim on 2024-06-11 01:37:04 Last Updated by Farhana Rahim on2024-06-11 01:37:04
Share: Facebook |
Twitter |
Whatsapp |
Linkedin Visits: 1168
অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইয়ের আদোপান্ত পর্ব -৩
* বঙ্গবন্ধু ভক্ত ছিলেন আব্বাসউদ্দিনের গানের।
* 'পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ' গঠিত হয় রোজ গার্ডেনে।
* 'পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ' গঠনকালে প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি ছিলেন মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।
* 'পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ' প্রতিষ্ঠাকালীন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ছিলেন যুগ্ম সম্পাদক।
* 'পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ' গঠনকালে শেখ মুজিব জেলে ছিলেন।
* 'আওয়ামী মুসলিম লীগ' নাম পরিবর্তন করে 'আওয়ামী লীগ' নামকরণ করা হয় ১৯৫৫ সালে।
* 'আওয়ামী লীগে'র প্রথম ওয়ার্কিং কমিটির সভা হয়- আরমানিটোলা ময়দানে।
* ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
* বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পর ছাত্রলীগের সভাপতি হন দবিরুল ইসলাম।
* বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে থাকার সময় তকালীন প্রভোস্ট ছিলেন ড. ওসমান গণি।
* বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক গুরু ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
* ভারত ভাগের পর পাকিস্তান গণতন্ত্রের পথ ছেড়ে একনায়কতন্ত্রের দিকে ধাবিত হয়েছিল, কারণ কোনো বিরোধী দল ছিল না।
* "জুলুম প্রতিরোধ দিবস" পালনের সিদ্ধান্ত হয় ১৯৪৯ সালে।
* নিম্নবেতনের কর্মচারীদের আন্দোলনের সময় বঙ্গবন্ধু ঢাবির সলিমুল্লাহ হলে থাকতেন।
* আসামের 'বাঙাল খেদা' আন্দোলনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন ভাসানী।
* আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠনের সময় খবরের কাগজের বিজ্ঞপ্তিতে বঙ্গবন্ধুর নামের পাশে লেখা ছিল নিরাপত্তা বন্দি।
* ঢাকার তাজমহল সিনেমা হলে ছাত্রলীগের কনফারেন্স বঙ্গবন্ধুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
* ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের হয়ে বঙ্গবন্ধুর নির্বাচনী এলাকা ছিল গোপালগঞ্জ, কোটালী পাড়া।
• যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভা শপথ গ্রহণ করে মে ১৯৫৪।
* যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করে বাংলার গভর্নর জেনারেল নিযুক্ত করা হয় ইস্কান্দার মির্জাকে।
* ১৯৫৪ সালে বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হবার পর বঙ্গবন্ধুকে নিরাপত্তা আইনে বন্দি থাকতে হয়েছিল প্রায় ১০ মাস।
* লিয়াকত আলী খানকে হত্যা করা হয় জনসভায়।
* ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি পূর্ব বাংলায় আইনসভা বসার কথা ছিল।
* ভাষা আন্দোলনের জন্য গঠিত সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদের কনভেনর ছিলেন কাজী গোলাম মাহবুব।
* ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ সালে বঙ্গবন্ধুকে ফরিদপুর জেলে নিয়ে যাওয়া হয়।
* বঙ্গবন্ধু ওয়াকার ইনচার্জ ছিলেন ১৯৪৬ সালের নির্বাচনে।
* বঙ্গবন্ধু অনশন ধর্মঘট শুরু করেন ফরিদপুর জেলে।
* ১৯৫০ সালে গ্রান্ড ন্যাশনাল কনভেনশন ডাকা হয়েছিল লাহোরে।
* ১৯৫০ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত গ্রান্ড ন্যাশনাল কনভেনশনে পূর্ণ আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসনের দাবি জানানো হয়েছিল।
* পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খানকে গুলি করে হত্যা করা হয় রাওয়ালপিন্ডিতে।
* লিয়াকত আলী খান আততায়ীর হাতে নিহত হন ১৯৫১ সালে।
* কার নির্দেশে 'সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ' গঠিত হয় নির্দেশে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের
* ২১ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রভাষা দিবস পালন করা হবে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজে।
* পূর্ব বাংলার অফিসিয়াল ভাষা হবে বাংলা খাজা নাজিমুদ্দিন এ ওয়াদা করেছিলেন ১৯৪৮ সালে।।
* তমুদ্দুন মজলিশ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৭ সালের ১ সেপ্টেম্বর।
* তমদ্দুন মজলিশ জড়িত ছিল ভাষা আন্দোলনের সাথে।
* মস্তিষ্ক বিকৃতির কারণে শামসুল হককে জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হয় ১৯৫৩ সালে।
* ১৯৫২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারিতে বঙ্গবন্ধুর মুক্তির অর্ডার আসে রেডিওগ্রামের মাধ্যমে।
* 'পিন্ডি কনসপিরেসি' মামলার আসামিদের পক্ষ নিয়েছিলেন- সোহরাওয়ার্দী।
* ১৯৫২ সালে পাকিস্তানের মিলিটারি হেডকোয়াটার্স ছিল-রাওয়ালপিন্ডিতে।
* বঙ্গবন্ধু পিকিং শান্তি সম্মেলন-১৯৫২ এ যোগদান করেছিলেন ঢাকা-রেঙ্গুন-হংকং পথে।
* চীনের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় চিয়াং কাইশেকের দল পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছিল- ফরমোজায়।
* পিকিং-এ সম্মেলন চলাকালীন চীনে পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত ছিলেন মেজর জেনারেল রেজা।
* চীনের শান্তি সম্মেলন হতে ফিরে বঙ্গবন্ধু সভা করেছিলেন পল্টন ময়দানে।
* ১৯৫২ সালে অনশন ধর্মঘট করার পর বঙ্গবন্ধুর মুক্তির অর্ডার আসে ২৭ ফেব্রুয়ারি।
* খাজা নাজিমুদ্দিন প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে বরখাস্ত হন এপ্রিল ১৯৫৩ সালে।
* খাজা নাজিমুদ্দিনের পর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর পদ অলংকৃত করেন মোহাম্মদ আলী বগুড়া।
* পাকিস্তান আমলে গণপরিষদের সদস্য না হয়েও প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন- মোহাম্মদ আলী
বগুড়া।
* প্রধানমন্ত্রী পদে স্থলাভিষিক্ত হওয়ার পূর্বে মোহাম্মদ আলী বগুড়া পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত (আমেরিকা) পদে ছিলেন।
* সর্বপ্রথম বাংলা লেখা পদ্ধতি চালু করার প্রচেষ্টা নেয়া হয় আরবি হরফে।
* ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনের পর থেকে আরবি হরফে বাংলা লেখা পদ্ধতি চালু করার প্রচেষ্টা নেন ফজলুর রহমান।
* পাকিস্তান হওয়ার পর থেকে ১৯৫৩ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত শেরে বাংলা একে ফজলুল হক হাইকোর্টের এডভোকেট জেনারেল পদে ছিলেন।
* শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক আওয়ামী লীগের জনসভায় যোগদান করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুরোধে।
* শেরে বাংলা একে ফজলুল হক কর্তৃক গঠিত রাজনৈতিক দল কৃষক-শ্রমিক দল।
* বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ১৯৫২ সালে পাকিস্তানের করাচি সফরের সময় তার সেক্রেটারি ছিলেন- আমানুল্লাহ।
* ভাষা আন্দোলনের সময় করাচিতে বাজনৈতিক নেতাদের আড্ডাখানা ছিল করাচি কফি হাউজ।
* ১৯৫২ সালে পূর্ব পাকিস্তান শান্তি কমিটির সভায় সভাপতি ছিলেন আতাউর রহমান খান।
* ১৯৫২ সালে পূর্ব পাকিস্তান শাস্তি কমিটি শ্লোগান ছিল যুদ্ধ চাই না, শাস্তি চাই।
* আওয়ামী লীগের একুশ দফা দাবির রচয়িতা আবুল মনসুর আহমদ।
* একুশ দফা দাবির প্রথম দফা রাষ্ট্রভাষা বাংলা।
* যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনের পূর্বে ফ্রন্টের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
* নির্বাচনের পূর্বে যুক্তফ্রন্টের জয়েন্ট সেক্রেটারি ছিলেন কফিলুদ্দিন চৌধুরী। * ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে শেখ মুজিবুর রহমানের নির্বাচনী এলাকা ছিল- গোপালগঞ্জ।
* যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর নাম ছিল ওয়াহিদুজ্জামান।
* হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এলাকায় নির্বাচনের ৪ দিন পূর্বে সফর করেন।
* যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়াহিদুজ্জামান পরাজিত হন প্রায় দশ হাজার ভোটে।
* ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে মোট আসন ছিল ৩০০ টি।
* ১৯৫৪'র নির্বাচনে মুসলিম লীগ ৯টি আসন পায়।
Note: এই পেইজের সকল তথ্য ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। আমরা কপিরাইট আইন কঠোরভাবে মান্য করি। এই website এর কোনো content এর বিষয়ে কোনো আপত্তি থাকলে আমাদের মেইল করুন farhanarahim121212@gmail.com. আপত্তি সঠিক হলে আমরা content মুছে দেব।
Short Description: বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইয়ের আদোপান্ত পর্ব -৩
Tag: বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইয়ের আদোপান্ত পর্ব -৩